নৈতিকতাধর্মী সাংস্কৃতিক জাগরণের মাধ্যমে যুব সমাজের পরিশুদ্ধি আনতে হবে
কায়েছ উদ্দীন, নিজস্ব প্রতিবেদক

একটি জাতিকে পরিশুদ্ধ ও নৈতিকভাবে উজ্জ্বীবিত করতে হলে নৈতিকতাধর্মী সাংস্কৃতিক জাগরণ দরকার। যুব সমাজকে মাদক এবং নেটকেন্দ্রিক অবক্ষয় প্রবণতা থেকে ফিরিয়ে আনতে সুস্থ নির্মল সংস্কৃতিকে প্রসারিত করতে হবে। সুস্থ সাংস্কৃতিক বিপ্লব সৃষ্টিতে সর্বস্তরের সংস্কৃতিকর্মীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান বক্তারা। হিজরি নববর্ষ উদযাপন পরিষদ হিজরি নববর্ষ বরণে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে বলে বক্তারা উল্লেখ করেন।
গতকাল (১০ আগস্ট) মঙ্গলবার বিকেলে নগরীর চট্টগ্রাম একাডেমির ফয়েজ নূর নাহার মিলনায়তনে হিজরি নববর্ষ উদযাপন পরিষদের আয়োজনে হিজরি নববর্ষ বরণের যুগপূর্তি উপলক্ষে আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।
এবার মহামারী করোনার কারণে সীমিত পরিসরে আলোচনা সভা এবং মননশীল ইসলামী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে হিজরি ১৪৪২ সনকে বিদায় এবং ১৪৪৩ নববর্ষকে বরণ করা হয়েছে।
আলোচনা সভা ও ইসলামী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হিজরি নববর্ষউদযাপন পরিষদের চেয়ারম্যান পীরজাদা মাওলানা মুহাম্মদ গোলামুর রহমান আশরফ শাহ্।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষাবিদ ও রাজনীতিবিদ অধ্যক্ষ আল্লামা তৈয়ব আলী। উদ্বোধক ছিলেন রাজনীতিবিদ মাওলানা রেজাউল করিম তালুকদার। প্রধান বক্তা ছিলেন শিক্ষাবিদ-সাংবাদিক অধ্যক্ষ আবু তালেব বেলাল।
হিজরি নববর্ষ উদযাপন পরিষদের মহাসচিব মুহাম্মদ এনামুল হক ছিদ্দিকীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় অতিথি ও আলোচক ছিলেন মাওলানা আবু নাছের মুহাম্মদ তৈয়্যব আলী, মাস্টার মুহাম্মদ আবুল হোসাইন, আ ব ম খুরশিদ আলম খান, সৈয়দ মুহাম্মদ আবু আজম, ডি আই এম জাহাঙ্গীর আলম, এডভোকেট এডিএম আরুছুর রহমান, মুহাম্মদ হাবিবুল মোস্তফা সিদ্দিকী, আজিম উদ্দিন আহমেদ, মুহাম্মদ আলমগীর হোসাইন, মুহাম্মদ আমান উল্লাহ আমান, মুহাম্মদ আবু তৈয়্যব, মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল রোমান, মাওলানা মুহাম্মদ ওসমান গনি, কাজী মুহাম্মদ আরাফাত, মুহাম্মদ নূর রায়হান চৌধুরী, হাফেজ মুহাম্মদ মিনহাজুল আবেদীন ও মুহাম্মদ কায়েস উদ্দিন প্রমুখ।